image
ছবি: ঢাকা টাইম

রাজশাহীতে প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. ফাতেমা সিদ্দিকাকে একটি বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এই মামলাটি চলতি বছরের মে মাসে দায়ের করা।

শনিবার দুপুরে ওই মামলায় তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

ডা. ফাতেমা রাজশাহী অঞ্চলে প্রখ্যাত গাইনী চিকিৎসক ও ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক। মাদারল্যান্ড ইনফার্টিলিটি সেন্টার নামে তার হাসপাতালেরও মালিক তিনি। ফাতেমা জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।

এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় মহানগরীর শাহমখদুম থানার বড়বনগ্রামের বাসা থেকে ডা. ফাতেমা সিদ্দিকাকে আটক করে পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জামায়াত-শিবিরকে আর্থিক সহায়তার কথা স্বীকার করেন। পরে গত ২৩ মে শাহমখদুম থানায় দায়ের হওয়া একটি নাশকতা ও বিস্ফোরক আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে শনিবার সকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

এ বিষয়ে আরএমপির শাহমখদুম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইসমাইল হোসেন জানান, স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. ফাতেমা সিদ্দিকার বাসায় জামায়াতের গোপন সভা হওয়ার খবরে অভিযান চালানো হয়। তবে সেখানে কাউকে পাওয়া যায়নি। তার বাসা তল্লাশি করে সন্দেহভাজন তেমন কিছু পাওয়া যায়নি। তবে তিনি জামায়াতের সাংগঠনিক তহবিলে বিপুল পরিমাণ অর্থ যোগান দেন বলে অভিযোগ রয়েছে। জামায়াতের নাশকতার উপকরণ সংগ্রহে তিনি অর্থ যোগান দিয়ে থাকেন।

জানা গেছে, প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. ফাতেমা সিদ্দিকা রাজশাহী মেডিকেল কলেজের প্রসূতি ও গাইনী বিভাগের অধ্যাপক। বেশ কয়েক বছর আগে সরকারি চাকরি ছেড়ে দেন তিনি। সেই সময় থেকে তিনি রাজশাহীতে ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজে অধ্যাপনার পাশাপাশি ইসলামি ব্যাংক হাসপাতালে নিয়মিত রোগী দেখেন। এছাড়া তিনি মহানগরীর লক্ষ্মীপুরে মাদারল্যান্ড ইনফার্টিলিটি সেন্টারের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা অংশীদার।

(ঢাকাটাইমস/০৪ নভেম্বর/ইএইচ)


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।