ছবি: নয়া দিগন্ত


বগুড়া সেন্ট্রাল হাইস্কুল মাঠে মরহুম আল্লামা সাঈদী’র পূর্ব নির্ধারিত গায়েবানা জানাজা প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞার কারণে না হলেও জেলার ১৩০টি স্থানে গায়েবানা জানাজা করেছে জামায়াতে ইসলামী। 

বুধবার (১৬ আগস্ট) বাদ জোহর থেকে শুরু করে বাদ আছর পর্যন্ত এসব গায়েবানা জানাজা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে দলের নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ শরীক হন। 

বগুড়া শহর জামায়াতের আমির অধ্যক্ষ মাওলানা আবিদুর রহমান সোহেল জানান, বগুড়া সেন্ট্রাল হাইস্কুল মাঠে বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টায় আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী’র গায়েবানা জানাজার সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করার পর মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাতে পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকে ফোন করে জানানো হয় জানাজার অনুমতি দেয়া সম্ভব নয়। সেই সাথে সারা জেলায় রাতভর জামায়াত ও শিবিরের নেতাকর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করে। বগুড়া পশ্চিম জেলা আমিরসহ ১৯ জন নিরীহ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এতে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মী এবং সাধারণ মানুষের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এই অবস্থায় জেলার প্রতিটি ইউনিয়ন এবং শহরের প্রতিটি ওয়ার্ডে গায়েবানা জানাজার আয়োজন করা হয়। 

জামায়াতে ইসলামীর ৩টি সাংগঠকি জেলা শাখায় সর্বমোট ১৩০টি স্থানে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে তিনি জানান। এর মধ্যে বগুড়া জেলা পূর্ব শাখায় ৪৫টি, পশ্চিমে ৬০টি এবং বগুড়া শহর শাখায় ২৫টি। এসব গায়েবানা জানাজায় জামায়াতে ইসলামী বগুড়া শহর শাখার আমির অধ্যক্ষ আবিদুর রহমান সোহেল, সেক্রেটারি অধ্যাপক আ স ম আব্দুল মালেক, পূর্ব জেলা আমির অধ্যাপক নাজিম উদ্দিন, সেক্রেটারি মাওলানা মানসুরুর রহমান, পশ্চিম জেলা নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুল হাকিম ও সেক্রেটারি মঞ্জুরুল ইসলামসহ অসংখ্য নেতাকর্মী ও সাধারণ মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।