social share watermark
ছবি: চ্যানেল অনলাইন

পাকিস্তানের পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করা হলেও আগামী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কিনা তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নেওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও পাকিস্তানে সাংবিধানিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সঙ্কটের কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার কী করবে?

Bkash July

সবকিছু ঠিক থাকলে  রোববার নতুন এই প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ হবে। এরপর তিনি মন্ত্রণালয় পরিচালনার জন্য একটি মন্ত্রিসভা গঠন করবেন।

নির্বাচন কি বিলম্বিত হবে?

Reneta June

তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে আগামী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। তবে বিদায়ী সরকার তার শেষ দিনে আদমশুমারি প্রক্রিয়ার অনুমোদন দেওয়ার পর নির্বাচন কমিশনকে অবশ্যই নতুন নির্বাচনী সীমানা নির্ধারণ করতে হবে।  কমিশনের এক সাবেক কর্মকর্তার মতে, নতুন সীমানা নির্ধারণের জন্য কমপক্ষে ছয় মাস সময় লাগতে পারে। নতুন করে নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ নিয়ে প্রার্থীরা মামলা-মোকদ্দমায়ও জড়িয়ে  যেতে পারেন। এতে  নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত  নাও হতে পারে।

সামরিক বাহিনীর ভূমিকা

দেশটির নির্বাচনে সেনাবাহিনীর ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। পাকিস্তানের ৭৬ বছরের ইতিহাসে তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে সেনাবাহিনী ক্ষমতায় ছিল। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন যদি সাংবিধানিক মেয়াদের বাইরে যায়, তাহলে দেশটির সামরিক বাহিনীর রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের শঙ্কা রয়েছে।

প্রধান প্রতিযোগী কারা?

পরবর্তী সরকারের নেতৃত্বের জন্য তিনটি প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছে: ইমরান খানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই), শেহবাজ শরীফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) এবং পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি)।

I Screen Ami k Tumi

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।