Banner X.jpgoverlay positionbottomoverlay width pct
ছবি: প্রথম আলো

এভাবে যুদ্ধে রাশিয়ার যে ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার কথা ছিল, তা কমাতে ক্রেমলিনকে সহায়তা করেছে ভাগনার। তবে বাহিনীটি সরাসরি রুশ সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে ছিল না। এটা ক্রেমলিনের জন্য বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। আর ভাগনারের বিদ্রোহও পুতিনের জন্য অপ্রত্যাশিত ছিল। এটি তাঁকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, এমনকি নিজ দেশের নেতাদের কাছে দুর্বল হিসেবে তুলে ধরেছিল। প্রিগোশিনের বিদ্রোহের এই প্রভাব আগামী কয়েক মাস ধরে থাকবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

রাশিয়ার ভূখণ্ড ও ইউক্রেন থেকে ভাগনার যোদ্ধাদের সরিয়ে দিয়েছে ক্রেমলিন। তবে এর বাইরে অন্যান্য দেশে ভাগনারের কার্যক্রম বন্ধ করা হয়নি। কারণ, সেগুলো অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে রাশিয়ার জন্য খুবই লাভজনক। সামরিক সহায়তা দেওয়ার বিনিময়ে ভাগনার ও বাহিনীটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন দেশে তেল–গ্যাস উত্তোলন এবং হীরা ও সোনা খননের সঙ্গে নিজেদের জড়িয়েছে। এ থেকে রাশিয়া অর্থিকভাবে লাভবান হয়। রাশিয়ার সামরিক বাহিনী দিয়ে এসব কাজ করাতে পারবে না মস্কো।

ভাড়াটে যোদ্ধাদের ওপর নির্ভর করে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও অন্য শক্তিগুলো যুদ্ধের সময় বেসামরিক লোকজনকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত যে আইন, তা এড়িয়ে যাচ্ছে। দেশগুলোর এমন আচরণ ভাড়াটে যোদ্ধাদের সহিংসতা ও নৃশংসতা চালিয়ে যেতে অনুমোদন দিচ্ছে। বলতে গেলে ব্ল্যাকওয়াটার ও ভাগনার আসলে পৃথিবীকে আরও ভয়ংকর একটি স্থানে পরিণত করেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।