ats x
ছবি: নিউজ ১৮

কলকাতা: পরিযায়ী শ্রমিক যুবকদের মধ্যে মিশে কাজ ছিল পালস বোঝা, বাগে এলেই প্রশিক্ষণ আই এস কে পি জঙ্গিদের! গুজরাট এটিএস- এর হাতে চাঞ্চল্যকর তথ্য।

টার্গেট ১৮ থেকে ২৫ বছরের পরিযায়ী শ্রমিক যুবকদের। পেটের টানে সামান্য ভাল রোজগারের আশায় ভিন রাজ্য থেকে অন্য জায়গায় পাড়ি দেয় পরিযায়ী শ্রমিকরা। নিজেদের সোর্স মারফত তাদের ওপরে নজর  রাখে বিভিন্ন জঙ্গি সংঘটনের মডিউল কোঅরডিনেটরা।

আরও পড়ুন- দাঁড়াতে হবে না লম্বা লাইনে, অ্যাপের মাধ্যমে এখন আরও সহজ ভারত থেকে বাংলাদেশ সফর!

সময় বুঝে সামাজিক মাধ্যমে দিয়ে যোগাযোগ, টাকার লোভ দেখিয়ে নিজেদের ফাঁদে সহজেই এনে ফেলে জঙ্গি সংঘটনের সদস্যরা। গুজরাট এ টি এস সূত্রে জানা গিয়েছে, সামাজিক মাধ্যমে ধৃত শুকুর আলীর সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল বাংলাদেশের দুই জঙ্গির। তার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ থাকার প্রমাণ পেয়েছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।

পরে আরও এক জঙ্গির সঙ্গে পরিচিতি হয় শুকুর আলী, সাইয়েদ নওয়াজ এবং আমান মালিকের। সামাজিক মাধ্যমে একটি গোপন গ্রুপও খোলা হয়েছিল বলে পুলিশ সূত্রে খবর।

বাংলাদেশের দুই জঙ্গি ধৃতদের এ রাজ্য থেকে আরও নতুন যুব সদস্য নিয়োগ করারও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। সেই গোপন গ্রুপে তাদের কাজের বিষয় এবং নিয়মাবলী বোঝানো হত। ধীরে ধীরে তাদের অনলাইনে বিভিন্ন নিষিদ্ধ ভিডিও, অডিও ক্লিপ পাঠানো হত। যাতে সেই যুবকদের আরও ভালভাবে মগজ ধোলাই করা যায়।

আরও পড়ুন- জঙ্গলমহলের ছেলেমেয়েদের আইপিএস অফিসার হওয়ার রাস্তা আরও সহজ হল এবার

মডিউল কো অর্ডিনেটর-রা এই কাজ করত। মগজ ধোলাই হতেই তাদের বিস্ফোরক বানানোর প্রশিক্ষণ দেওয়া হত। পাশাপাশি আগ্নেয়াস্ত্রের বিষয়ে পড়ানো হত। সব শেষ হলে তাদের নেপাল, বাংলাদেশ-সহ বিদেশে ট্রেনিং এর জন্যে নিয়ে যাওয়া হত। এমন তথ্য জিজ্ঞাসাবাদের পর জেনেছে গুজরাট এটিএস।

Published by:Suman Majumder

First published:

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।