Banner X.jpgoverlay positionbottomoverlay width pct
ছবি: প্রথম আলো

সংবাদ সম্মেলনে র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, জরুল ইসলামের বাড়ি নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে। তিনি স্থানীয় একটি কলেজ থেকে ব্যবসায় প্রশাসন (বিবিএ) পাশ করে কাস্টমসে চাকরির জন্য আবেদন করেছিলেন। চাকরির জন্য বিভিন্ন সময়ে টাকা দিয়ে প্রতারিত হন। ২০১২ সালে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে চাকরি পেতে এক প্রতারককে ১১ লাখ টাকা দিলেও চাকরি পাননি। এরপর ২০১৩ সালে নৈশপ্রহরী ও ২০১৭ সালে উচ্চমান সহকারী হিসেবে চাকরি পাওয়ার আশায় দুই দফায় প্রতারিত হন। কাস্টমসে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সময় বিভিন্ন কর্মকর্তার সংস্পর্শে আসার সুবাদে তিনি ওই সংস্থার কার্যক্রম সম্পর্কে ভালো ধারণা লাভ করেন।

খন্দকার আল মঈন বলেন, প্রতারিত হয়ে একপর্যায়ে নিজেই একটি প্রতারক চক্র গড়ে তোলেন নজরুল। এ জন্য এলাকায় নিজেকে ঊর্ধ্বতন শুল্ক কর্মকর্তা (কাস্টমস অফিসার) হিসেবে পরিচয় দিতেন। এক সময় তাঁর মাধ্যমে কাস্টমসের পিয়ন, ঝাড়ুদার ও অন্যান্য পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে চার-পাঁচজন চাকরি পান। চাকরি পাওয়া ব্যক্তিরা এলাকায় প্রচার করেন যে তাঁরা নজরুলের মাধ্যমে চাকরি পেয়েছেন। এভাবে তিনি বিশ্বস্ততা অর্জন করে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নেন। চক্রটি গত দুই বছরে ভুয়া পরিচয়ে প্রতারণার মাধ্যমে হাতিয়ে নেন প্রায় চার-পাঁচ কোটি টাকা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।