Banner X.jpgoverlay positionbottomoverlay width pct
ছবি: প্রথম আলো

কিছু দূর এগোনোর পর চোখে পড়ল একটি গির্জার ধ্বংসাবশেষ। ইয়াসির জানালেন, এটি সেন্ট মেরির গির্জা। পাশেই রয়েছে জেরাশের সবচেয়ে বড় গির্জা সেন্ট থিয়োডোর। এরপর আরেকটি স্থাপনা দেখতে পেলাম। এটি নিমফিয়াম (কৃত্রিম ঝরনা, এর পানিতে নাকি জলপরিদের নাচ–গান চলত)। গ্রিক দেবী নিম্ফসকে উৎসর্গ করে এই ঝরনা নির্মাণ করা হয়েছিল ১৪১ খ্রিষ্টাব্দে।

পুরো কার্ডো ম্যাক্সিমাসেই পাথরের পথ, পাথরের স্থাপনা, বিশাল বিশাল পাথরের ব্লক। এখানকার প্রতিটি পাথরের ইতিহাস রয়েছে, সব ইতিহাস জানতেও ইচ্ছা করছিল। কিন্তু এই ক্ষণিকের ভ্রমণে তা কীভাবে সম্ভব!

ধীরে ধীরে হেঁটে আবার এলাম ওভাল প্লাজায়, তারপর দক্ষিণের ফটক পার হয়ে বারবার পেছন ফিরে দেখছিলাম। মনে হচ্ছিল, কী যেন ফেলে যাচ্ছি, কী যেন রয়ে গেল। এ অনুভূতি আমার নতুন নয়। প্রতিটি প্রত্নস্থল ভ্রমণ শেষেই এমনটি মনে হতে থাকে। হাড্রিয়ান গেটের কাছে এসে পেছন ফিরে হয়তো শেষবারের মতো দেখে নিলাম জেরাশ নগরীকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।