Banner X.jpgoverlay positionbottomoverlay width pct
ছবি: প্রথম আলো

সাবরুল বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাবরুল বাজার একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ করেন সাগর। জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের শীর্ষ এক নেতার ছত্রচ্ছায়ায় থাকেন তিনি।  নিজেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মী পরিচয় দেন। 

নিহত শাহজালালের স্বজনদের অভিযোগ, সাগরের বিরুদ্ধে বিচারাধীন একটি হত্যা মামলায় ভাই নুরুজ্জামান তালুকদার সাক্ষী হওয়ায় পুরো পরিবারের ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন সাগর। এ কারণে নিজে থেকে আত্মসমর্পণ করে কারাগার থেকে হত্যার ছক আঁকেন সাগর। মাস দেড়েক আগে নুরুজ্জামানকেও ছুরিকাঘাতে হত্যার চেষ্টা করা হয়। তখন শাহজালালকেও হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। পরিকল্পনা অনুযায়ী, কারাগার থেকে কলকাঠি নেড়ে ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের দিয়ে শাহজালালকে হত্যা করা হয়েছে।

সাবরুল বাজারে সাগরের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নাম মামা-ভাগনে এন্টারপ্রাইজ। এক দশক ধরে এই ‘আখড়ায়’ বসে নানা অপকর্মে জড়িয়েছেন তিনি। তাঁর ভয়ে মুখ খোলার সাহস পাননি এলাকাবাসী। বাজারের ব্যবসায়ীদের ভাষ্যমতে, বাড়ি নির্মাণ থেকে ব্যবসা—সবকিছুতেই চাঁদা দিতে হতো সাগরকে। মাদকের কারবারও করেছেন। তাঁর ২৫-৩০ জনের একটি বাহিনী আছে। এই বাহিনী নিয়ে মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে চলাফেরা করতেন। কেউ বাড়ি কিনলে বা জায়গাজমি কিনলেও সাগরকে চাঁদা দিতে হতো। সাবরুল ছাড়াও আশপাশে ৩০ গ্রামে ছিল তাঁর দাপট। সড়কে মাছের গাড়ি, যানবাহন থেকে শুরু করে জমি চাষের পাওয়ার টিলার ও ট্রাক্টর থেকেও চাঁদাবাজি হতো। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।