সিংড়া উপজেলা জামায়াতের আমির আ ব ম আমান উল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, আবদুর রাজ্জাক দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় ইমামতি করছেন। তাঁর সঙ্গে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কারও বিরোধ ছিল বলে তাঁরা জানেন না। তাঁদের ধারণা, ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে তাঁকে মারধর করা হয়েছে। মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রায় তিন বছর আগে জেলা জামায়াতের আমির বেলালুজ্জামানকে একইভাবে তুলে নিয়ে মারধর করা হয়েছিল। ওই ঘটনায় মামলা হলেও বিচার হয়নি। কারা মেরেছিল আজও জানা যায়নি। তাই আপাতত তাঁরা মামলা করার কথা ভাবছেন না।
সিংড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে জেনেছেন, জুমার নামাজ শেষে ওই ব্যক্তি বাড়িতে ফিরছিলেন। পথে কয়েকজন তাঁকে মারধর করে আহত করেছে। ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা না বলে কারা তাঁকে মারধর করেছে বলা সম্ভব না।